ঝিনাইদহে জেলা মানুষের মুখে মুখে একটা নাম খুব বিখ্যাত সেটা হলো মধুপুরের সিঙ্গারা।
জেলার বাস টার্মিনাল থেকে ১৫/২০ কি.মি ভিতরে মুধুপুর বাজারে ভিতরে অশোক কুন্ডুর(৬০) সিঙ্গারার দোকান।
ঝিনাইদহ সদর থানায় ৯ নং পোড়াহাটি ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডের চাপড়ি গ্রামে ১৯৯৮ থেকে ২৫ পয়সার সিঙ্গারা বেঁচা শুরু করে মৃত অনিল কুণ্ডু। বংশপরম্পরা তার বড় পুত্র অশোক কুন্ডু (৬০)সহ তার ছেলে ও ছোট ভাই নিয়ে মুধুপুর বাজারে ২ টাকা করে সিঙ্গারা বিক্রি করেন।অশোক কুন্ডু বলেন,”কাষ্টমারদের ভয়ে আমি দোকান খুলি দুপুর ১ থেকে বিকাল ৫ পর্যন্ত। এখানে আমি ভীড় সামলাতে পারি না,তবে তিনি পাশে নতুন একটা দোকান করবেন বলে জানিয়েছেন,”।
পোড়াহাটি ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের মেম্বার প্রার্থী মানিক রতন মির্জা তিনি বলেন, “এই সিঙ্গারা হটপটে করে বিদেশ ও দেশের বিভিন্ন প্রান্তে নিয়ে যায় অনেকে। আমরা ইচ্ছা করলে অনেক ভালো কফি শপে আড্ডা দিতে পারি কিন্তু এই সিঙ্গারা স্বাদ সম্পূর্ণ আলাদা তার কারনে আমরা এই দাদার দোকানে ছুটে আছি।”
একইভাবে কথা বলেছেন শহরের টার্মিনাল এর জুয়েল,কাঞ্চননগর থেকে আমিন, তারা সবাই শহর থেকে এই মধুপুরের সিঙ্গারা খেতে আসছিল।
কালীচরণ পুর ইউনিয়নের কাষ্টসাগরা গ্রামের সাওন (১৭)ও বড় কামারকুন্ডু গ্রামের হাবিবুল বাসার (১৮) তারা বলেন, “এই সিঙ্গারা খুবি ভক্ত আমি প্রায় প্রায় এই সিঙ্গারা খেতে আছি।অন্য সব সিঙ্গারা থেকে এই সিঙ্গারার স্বাদ সম্পূর্ণ ভিন্ন।”
শুক্রবার সাপ্তাহিক ছুটির কারণে একটু ভীড় বেশি থাকে।সিঙ্গারার পাশাপাশি চপ ও তিনি বিক্রি করেন।